Dhaka ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

ভার্জিনিয়ার হাসপাতালে বাংলাদেশি সুরকার শাফিন আহমেদ ইন্তেকাল

  • Update Time : ০৩:২৬:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০২৪
  • / 79

ভার্জিনিয়ার হাসপাতালে বাংলাদেশি সুরকার শাফিন আহমেদ ইন্তেকাল

ভার্জিনিয়ার হাসপাতালে বাংলাদেশি সুরকার শাফিন আহমেদ ইন্তেকাল
ভার্জিনিয়ার হাসপাতালে বাংলাদেশি সুরকার শাফিন আহমেদ ইন্তেকাল

ব্যান্ড জগতের এক অমর তারকা, শাফিন আহমেদ, আমাদের কাছে আর নেই। তাঁর প্রধান ব্যান্ড মাইলসের বেজ গিটারিস্ট এবং প্রধান গায়ক হিসেবে তিনি সবসময় মনে থাকা হবে। অনেকের জনপ্রিয় গানগুলি মাঝে মাঝে তাঁর সুরে শোনা হবে, যেমন “চাঁদ তারা সূর্য”, “জ্বালা জ্বালা”, “ফিরিয়ে দাও” এবং “ফিরে এলে না”।

শাফিন আহমেদের অপূর্ব ক্যারিয়ার এবং সোলো প্রয়াসের মাধ্যমে তিনি সম্প্রতি তার অংশগ্রহণ করেছিলেন, যা সংগীত প্রেমীদের মাঝে খুব জনপ্রিয় ছিল। শাফিনের বাবা সুরকার কমল দাশগুপ্ত এবং মা ফিরোজা বেগমের মধ্যে শিল্পী পরিবারের প্রথম প্রতিবিম্বনটির মধ্যে তাঁর সঙ্গীত শিক্ষা এবং সংস্কার পেয়েছেন।

শাফিনের মৃত্যুতে একটি মাত্র ভাষা হতে পারে – শাফিন আহমেদের সঙ্গীত ও চরিত্রের অমর স্মৃতি বাংলাদেশী সংগীতের এক অমূল্য অংশ হিসেবে থাকবে। তাঁর পরিবারের সমস্ত সদস্যের প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাই। শাফিনের অন্ত্যস্তির সময়, তাঁর বৃহত্তর ভাই হামিন আহমেদ ও স্ত্রী নাহীন আহমেদ এবং সন্তানদের প্রধানত এই দুঃসময় জীবন অভিজ্ঞ করার জন্য ধন্যবাদ জানান।

শাফিন আহমেদের মৃত্যুর খবর শুনে ব্যক্তিগতভাবেও আমি অত্যন্ত দুঃখিত ও শোকাহত। তাঁর মৃত্যুর মাধ্যমে সংগীত জগত একটি অপূর্ণিত অংশ হারিয়েছে। শাফিন আহমেদের প্রতিক্রিয়ামূলক কর্মকাণ্ড জীবনের একটি বৃহৎ অংশ ছিল, যা আমরা সবাই মনে রাখব।

ট্যাগ :

আপনার সোশ্যাল মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

ভার্জিনিয়ার হাসপাতালে বাংলাদেশি সুরকার শাফিন আহমেদ ইন্তেকাল

Update Time : ০৩:২৬:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০২৪
ভার্জিনিয়ার হাসপাতালে বাংলাদেশি সুরকার শাফিন আহমেদ ইন্তেকাল
ভার্জিনিয়ার হাসপাতালে বাংলাদেশি সুরকার শাফিন আহমেদ ইন্তেকাল

ব্যান্ড জগতের এক অমর তারকা, শাফিন আহমেদ, আমাদের কাছে আর নেই। তাঁর প্রধান ব্যান্ড মাইলসের বেজ গিটারিস্ট এবং প্রধান গায়ক হিসেবে তিনি সবসময় মনে থাকা হবে। অনেকের জনপ্রিয় গানগুলি মাঝে মাঝে তাঁর সুরে শোনা হবে, যেমন “চাঁদ তারা সূর্য”, “জ্বালা জ্বালা”, “ফিরিয়ে দাও” এবং “ফিরে এলে না”।

শাফিন আহমেদের অপূর্ব ক্যারিয়ার এবং সোলো প্রয়াসের মাধ্যমে তিনি সম্প্রতি তার অংশগ্রহণ করেছিলেন, যা সংগীত প্রেমীদের মাঝে খুব জনপ্রিয় ছিল। শাফিনের বাবা সুরকার কমল দাশগুপ্ত এবং মা ফিরোজা বেগমের মধ্যে শিল্পী পরিবারের প্রথম প্রতিবিম্বনটির মধ্যে তাঁর সঙ্গীত শিক্ষা এবং সংস্কার পেয়েছেন।

শাফিনের মৃত্যুতে একটি মাত্র ভাষা হতে পারে – শাফিন আহমেদের সঙ্গীত ও চরিত্রের অমর স্মৃতি বাংলাদেশী সংগীতের এক অমূল্য অংশ হিসেবে থাকবে। তাঁর পরিবারের সমস্ত সদস্যের প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাই। শাফিনের অন্ত্যস্তির সময়, তাঁর বৃহত্তর ভাই হামিন আহমেদ ও স্ত্রী নাহীন আহমেদ এবং সন্তানদের প্রধানত এই দুঃসময় জীবন অভিজ্ঞ করার জন্য ধন্যবাদ জানান।

শাফিন আহমেদের মৃত্যুর খবর শুনে ব্যক্তিগতভাবেও আমি অত্যন্ত দুঃখিত ও শোকাহত। তাঁর মৃত্যুর মাধ্যমে সংগীত জগত একটি অপূর্ণিত অংশ হারিয়েছে। শাফিন আহমেদের প্রতিক্রিয়ামূলক কর্মকাণ্ড জীবনের একটি বৃহৎ অংশ ছিল, যা আমরা সবাই মনে রাখব।