Dhaka ১২:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

কোটা সংস্কার আন্দোলন নেতার শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ

  • Update Time : ০৩:৫২:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ জুলাই ২০২৪
  • / 22

কোটা সংস্কার আন্দোলন চোখ বন্ধ করে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে তুলে নিয়ে নাহিদ ইসলামের অভিযোগ

ঢাকা, ২১ জুলাই, ২০২৪ (ট্রেন্ডবিডিনিউজ): বর্তমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক নেতৃত্বকর্মী নাহিদ ইসলাম একটি সাক্ষ্যে অভিযোগ করেছেন যে, তার তুলে নিয়ে যাওয়ার পর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন হয়েছিল।

বিবিসি বাংলার সাথে করা একক সাক্ষাৎকারে ইসলাম বলেন, রাষ্ট্রীয় একটি বাহিনী আমাকে তুলে নিয়ে যায়। পরে আমার উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন হয়েছিল। এখনো আমার দুই কাঁধ এবং বাম পায়ের রক্ত জমা আছে।”

কোটা সংস্কার আন্দোলন তিনি আরো বলেন, “আমার ধারণা, রাষ্ট্রীয় কোন বাহিনী আমাকে তুলে নিয়েছিল। তুলে নেওয়ার পর একটি প্রাইভেট গাড়ি বা মাইক্রোবাসে নিয়ে ওঠানো হয়। চার স্তরের কাপড় দিয়ে আমার চোখ বন্ধ করা হয় এবং হ্যান্ডকাফ পরানো হয়”।

তাঁর বক্তব্যে আরো বর্ণনা করেন, “কিছু সময় পর গাড়ি থেকে নামিয়ে একটি বাড়ির রুমে নিওয়া হয়। আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে আমার উপর মানসিক ও শারীরিক টর্চার শুরু করা হয়। এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। এরপর আমার কোন স্মৃতি নাই।”

নাহিদ ইসলাম রবিবার ভোর চারটা থেকে পাঁচটার দিকে ঢাকার পূর্বাঞ্চলে ফিরে এসেছেন এবং বিবিসি বাংলার প্রতি বলেছেন যে, “এই আন্দোলনে আমি নেতৃত্ব বা নির্দেশনা দিতে পারি না। হয়তো বিভিন্ন চাপের কারণে, আমাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।”

এই ঘটনার পরিস্থিতি অবলম্বনে কোনও কর্মসূচি প্রকাশের সিদ্ধান্ত হয়নি। ট্রেন্ডবিডিনিউজ এই উন্নতি করছে সমস্ত বিকাশের জন্য এই ঘটনাটির সর্বশেষ সংবাদটি সংগ্রহ করতে।

ট্যাগ :

আপনার সোশ্যাল মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

কোটা সংস্কার আন্দোলন নেতার শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ

Update Time : ০৩:৫২:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ জুলাই ২০২৪

কোটা সংস্কার আন্দোলন চোখ বন্ধ করে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে তুলে নিয়ে নাহিদ ইসলামের অভিযোগ

ঢাকা, ২১ জুলাই, ২০২৪ (ট্রেন্ডবিডিনিউজ): বর্তমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক নেতৃত্বকর্মী নাহিদ ইসলাম একটি সাক্ষ্যে অভিযোগ করেছেন যে, তার তুলে নিয়ে যাওয়ার পর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন হয়েছিল।

বিবিসি বাংলার সাথে করা একক সাক্ষাৎকারে ইসলাম বলেন, রাষ্ট্রীয় একটি বাহিনী আমাকে তুলে নিয়ে যায়। পরে আমার উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন হয়েছিল। এখনো আমার দুই কাঁধ এবং বাম পায়ের রক্ত জমা আছে।”

কোটা সংস্কার আন্দোলন তিনি আরো বলেন, “আমার ধারণা, রাষ্ট্রীয় কোন বাহিনী আমাকে তুলে নিয়েছিল। তুলে নেওয়ার পর একটি প্রাইভেট গাড়ি বা মাইক্রোবাসে নিয়ে ওঠানো হয়। চার স্তরের কাপড় দিয়ে আমার চোখ বন্ধ করা হয় এবং হ্যান্ডকাফ পরানো হয়”।

তাঁর বক্তব্যে আরো বর্ণনা করেন, “কিছু সময় পর গাড়ি থেকে নামিয়ে একটি বাড়ির রুমে নিওয়া হয়। আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে আমার উপর মানসিক ও শারীরিক টর্চার শুরু করা হয়। এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। এরপর আমার কোন স্মৃতি নাই।”

নাহিদ ইসলাম রবিবার ভোর চারটা থেকে পাঁচটার দিকে ঢাকার পূর্বাঞ্চলে ফিরে এসেছেন এবং বিবিসি বাংলার প্রতি বলেছেন যে, “এই আন্দোলনে আমি নেতৃত্ব বা নির্দেশনা দিতে পারি না। হয়তো বিভিন্ন চাপের কারণে, আমাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।”

এই ঘটনার পরিস্থিতি অবলম্বনে কোনও কর্মসূচি প্রকাশের সিদ্ধান্ত হয়নি। ট্রেন্ডবিডিনিউজ এই উন্নতি করছে সমস্ত বিকাশের জন্য এই ঘটনাটির সর্বশেষ সংবাদটি সংগ্রহ করতে।